newsbhuban25@gmail.com মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

রাডারে ধরা পড়ে না টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র

নিউজ ভুবন ডেস্ক প্রকাশিত: ০২ নভেম্বর ২০২৫ ১৫:১১ পিএম

ছোড়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র

যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দীর্ঘ পাল্লার ক্রুজ টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র রাডারে ধরা পড়ে না। নিচু উচ্চতায় ওড়ে বলে এটি রাডারে ধরা পড়ে না।

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহে হোয়াইট হাউসকে সবুজ সংকেত দিয়েছে পেন্টাগন।
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দীর্ঘ পাল্লার ক্রুজ মিসাইল, যা যুদ্ধজাহাজ বা সাবমেরিন থেকে ছোড়া হয়। নৌবাহিনীর ব্যবহৃত এ ক্ষেপণাস্ত্র ভূপৃষ্ঠে নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে আঘাত হানতে পারে। নিচু উচ্চতায় ওড়ে বলে এটি রাডারে ধরা পড়ে না। এতে আছে উন্নত জিপিএস ও নেভিগেশন ব্যবস্থা, ফলে ত্রুটির সীমা মাত্র ১০ মিটার।

টমাহক প্রথম ব্যবহার করা হয় ১৯৯১ সালে ইরাকের বিরুদ্ধে উপসাগরীয় যুদ্ধে। এরপর সিরিয়াসহ একাধিক অভিযানে এটি ব্যবহৃত হয়েছে। এ ক্ষেপণাস্ত্র দেড় হাজার থেকে আড়াই হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্বে আঘাত হানতে পারে। সম্প্রতি ইরানে হামলায় এ টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র।
প্রতিটি টমাহকের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ ফুট, ওজন তিন হাজার পাউন্ডের বেশি এবং দাম প্রায় ২০ লাখ ডলার। এতে এক হাজার পাউন্ড ওজনের বিস্ফোরক বসানো থাকে।

পেন্টাগন মনে করছে, ইউক্রেনকে সরবরাহ করা হলেও তা যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক মজুতের ওপর কোন নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। তবে এ বিষয়ে চূড়ান্ত রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এখন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাতে। বিষয়টি সম্পর্কে জানাশোনা আছে এমন তিন মার্কিন ও ইউরোপীয় কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

সম্পর্কিত খবর


রাডারে ধরা পড়ে না টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র

নিউজ ভুবন ডেস্ক

প্রকাশিত: ০২ নভেম্বর ২০২৫ ১৫:১১ পিএম

ছোড়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র

যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দীর্ঘ পাল্লার ক্রুজ টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র রাডারে ধরা পড়ে না। নিচু উচ্চতায় ওড়ে বলে এটি রাডারে ধরা পড়ে না।

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহে হোয়াইট হাউসকে সবুজ সংকেত দিয়েছে পেন্টাগন।
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দীর্ঘ পাল্লার ক্রুজ মিসাইল, যা যুদ্ধজাহাজ বা সাবমেরিন থেকে ছোড়া হয়। নৌবাহিনীর ব্যবহৃত এ ক্ষেপণাস্ত্র ভূপৃষ্ঠে নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে আঘাত হানতে পারে। নিচু উচ্চতায় ওড়ে বলে এটি রাডারে ধরা পড়ে না। এতে আছে উন্নত জিপিএস ও নেভিগেশন ব্যবস্থা, ফলে ত্রুটির সীমা মাত্র ১০ মিটার।

টমাহক প্রথম ব্যবহার করা হয় ১৯৯১ সালে ইরাকের বিরুদ্ধে উপসাগরীয় যুদ্ধে। এরপর সিরিয়াসহ একাধিক অভিযানে এটি ব্যবহৃত হয়েছে। এ ক্ষেপণাস্ত্র দেড় হাজার থেকে আড়াই হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্বে আঘাত হানতে পারে। সম্প্রতি ইরানে হামলায় এ টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র।
প্রতিটি টমাহকের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ ফুট, ওজন তিন হাজার পাউন্ডের বেশি এবং দাম প্রায় ২০ লাখ ডলার। এতে এক হাজার পাউন্ড ওজনের বিস্ফোরক বসানো থাকে।

পেন্টাগন মনে করছে, ইউক্রেনকে সরবরাহ করা হলেও তা যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক মজুতের ওপর কোন নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। তবে এ বিষয়ে চূড়ান্ত রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এখন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাতে। বিষয়টি সম্পর্কে জানাশোনা আছে এমন তিন মার্কিন ও ইউরোপীয় কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।

মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর