newsbhuban25@gmail.com সোমবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৫
১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ইন্দোনেশিয়ায় অনেক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

নিউজ ভুবন ডেস্ক প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০২৫ ০৭:১১ এএম

ছবি : সংগৃহীত

ইন্দোনেশিয়ার প্রধান দ্বীপ জাভায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর বৃহস্পতিবার অনেক মানুষ অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে।

অগ্ন্যুৎপাতে বাড়িঘর ও একটি বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং পাহাড়ের ঢাল থেকে প্রায় ১৯০ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

জাকার্তা থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।

গতকাল বুধবার বিকেলে পূর্ব জাভার সেমেরু পর্বতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। এতে ছাই ও গ্যাস প্রায় ১৩ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে এবং কর্তৃপক্ষ সতর্কতার মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত করে।

ইন্দোনেশিয়ার ভূতাত্ত্বিক সংস্থা জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার আগ্নেয়গিরির কার্যক্রম কিছুটা শান্ত হলেও তা ওঠানামা করছিল।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার কর্মকর্তা সুলতান সিয়াফাত জানান, অগ্ন্যুৎপাতের পর প্রায় ৯০০ জন মানুষ স্কুল, মসজিদ ও গ্রামে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে। তিনি বলেন, ‘রাতে তারা আশ্রয়কেন্দ্রে ছিল, সম্ভবত তারা এখনও আতঙ্কগ্রস্ত।’

স্থানীয় বাসিন্দা ফাইজ রামাধানি এএফপিকে বলেন, অগ্ন্যুৎপাতটি ছিল ‘খুবই ভয়াবহ।’ তিনি জানান, ‘সেদিন বিকেল চারটায় মনে হচ্ছিল যেন মধ্যরাত। চারপাশ অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল।’

আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি কিছু বাড়ি আংশিকভাবে ছাই ও পাথরের টুকরোয় চাপা পড়ে গেছে।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

সম্পর্কিত খবর


আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ইন্দোনেশিয়ায় অনেক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

নিউজ ভুবন ডেস্ক

প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০২৫ ০৭:১১ এএম

ছবি : সংগৃহীত

ইন্দোনেশিয়ার প্রধান দ্বীপ জাভায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর বৃহস্পতিবার অনেক মানুষ অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে।

অগ্ন্যুৎপাতে বাড়িঘর ও একটি বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং পাহাড়ের ঢাল থেকে প্রায় ১৯০ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

জাকার্তা থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।

গতকাল বুধবার বিকেলে পূর্ব জাভার সেমেরু পর্বতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। এতে ছাই ও গ্যাস প্রায় ১৩ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে এবং কর্তৃপক্ষ সতর্কতার মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত করে।

ইন্দোনেশিয়ার ভূতাত্ত্বিক সংস্থা জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার আগ্নেয়গিরির কার্যক্রম কিছুটা শান্ত হলেও তা ওঠানামা করছিল।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার কর্মকর্তা সুলতান সিয়াফাত জানান, অগ্ন্যুৎপাতের পর প্রায় ৯০০ জন মানুষ স্কুল, মসজিদ ও গ্রামে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে। তিনি বলেন, ‘রাতে তারা আশ্রয়কেন্দ্রে ছিল, সম্ভবত তারা এখনও আতঙ্কগ্রস্ত।’

স্থানীয় বাসিন্দা ফাইজ রামাধানি এএফপিকে বলেন, অগ্ন্যুৎপাতটি ছিল ‘খুবই ভয়াবহ।’ তিনি জানান, ‘সেদিন বিকেল চারটায় মনে হচ্ছিল যেন মধ্যরাত। চারপাশ অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল।’

আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি কিছু বাড়ি আংশিকভাবে ছাই ও পাথরের টুকরোয় চাপা পড়ে গেছে।

মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর