newsbhuban25@gmail.com শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫
১৮ আশ্বিন ১৪৩২

পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উপকার বয়ে আনবে সিপিইসি: জারদারি

নিউজ ভুবন ডেস্ক প্রকাশিত: ০৩ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:১০ পিএম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি বলেছেন, চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর (সিপিইসি)-এর অব্যাহত উন্নয়ন দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় যোগাযোগ বাড়াবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উপকার বয়ে আনবে।

২০১৩ সালে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ-এর মুখ্য প্রকল্প হিসেবে শুরু হওয়া সিপিইসি বছরের পর বছর ধরে বাস্তবায়িত হয়ে আসছে। এটি পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিসরও পরিবর্তন করেছে এবং চীনের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও গভীর করেছে।

জারদারি বলেন, গোয়াদার একসময় শান্ত একটি জেলে-শহর ছিল। আজ পাকিস্তানের সামুদ্রিক প্রবেশদ্বার হয়েছে সেই অঞ্চল। ভবিষ্যত প্রজন্ম এ বন্দরের জন্য চীনা ও পাকিস্তানি জনগণকে ধন্যবাদ জানাবে বলেও জানান তিনি।

সিপিইসি-এর পরিবহন অবকাঠামো পাকিস্তানকে অভূতপূর্বভাবে সংযুক্ত করেছে। মোট ৮টি বড় প্রকল্পের মাধ্যমে ৬৭০ কোটি ডলারের বিনিয়োগে ৮৮৮ কিলোমিটার আধুনিক মহাসড়ক ও মোটরওয়ে নির্মিত হয়েছে সেখানে। নির্মাণাধীন আছে ৮৫৩ কিলোমিটার সড়ক।

বিশেষ করে কারাকোরাম হাইওয়ে, যা চীন–পাকিস্তান ফ্রেন্ডশিপ হাইওয়ে নামেও পরিচিত—সেটা উত্তর-পশ্চিম চীনের সিনচিয়াং উইগুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলকে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। ভবিষ্যতে এটি গোয়াদার বন্দরে পৌঁছানোর পথও খুলে দেবে।

সূত্র: সিএমজি

আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

সম্পর্কিত খবর


পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উপকার বয়ে আনবে সিপিইসি: জারদারি

নিউজ ভুবন ডেস্ক

প্রকাশিত: ০৩ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:১০ পিএম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি বলেছেন, চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর (সিপিইসি)-এর অব্যাহত উন্নয়ন দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় যোগাযোগ বাড়াবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উপকার বয়ে আনবে।

২০১৩ সালে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ-এর মুখ্য প্রকল্প হিসেবে শুরু হওয়া সিপিইসি বছরের পর বছর ধরে বাস্তবায়িত হয়ে আসছে। এটি পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিসরও পরিবর্তন করেছে এবং চীনের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও গভীর করেছে।

জারদারি বলেন, গোয়াদার একসময় শান্ত একটি জেলে-শহর ছিল। আজ পাকিস্তানের সামুদ্রিক প্রবেশদ্বার হয়েছে সেই অঞ্চল। ভবিষ্যত প্রজন্ম এ বন্দরের জন্য চীনা ও পাকিস্তানি জনগণকে ধন্যবাদ জানাবে বলেও জানান তিনি।

সিপিইসি-এর পরিবহন অবকাঠামো পাকিস্তানকে অভূতপূর্বভাবে সংযুক্ত করেছে। মোট ৮টি বড় প্রকল্পের মাধ্যমে ৬৭০ কোটি ডলারের বিনিয়োগে ৮৮৮ কিলোমিটার আধুনিক মহাসড়ক ও মোটরওয়ে নির্মিত হয়েছে সেখানে। নির্মাণাধীন আছে ৮৫৩ কিলোমিটার সড়ক।

বিশেষ করে কারাকোরাম হাইওয়ে, যা চীন–পাকিস্তান ফ্রেন্ডশিপ হাইওয়ে নামেও পরিচিত—সেটা উত্তর-পশ্চিম চীনের সিনচিয়াং উইগুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলকে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। ভবিষ্যতে এটি গোয়াদার বন্দরে পৌঁছানোর পথও খুলে দেবে।

সূত্র: সিএমজি

মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর